100% Trusted 7 Sites of Online Income
প্রত্যেকেরই মাসিক অনলাইন ইনকাম (Online Income) ১২০০ থেকে ১৫০০ ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় ৳ ১,৩২,০০০ হাজার থেকে ৳ ১,৬৫,০০০ টাকা। বলছি এই কন্টেন্টটি যাদের পরামর্শ এবং সহযোগীতায় তৈরী করা হয়েছে তাদের কথা। অনলাইন ইনকামের (Online Income) আশায় কোন রকমের চেষ্টাই বাকী রাখছেনা বর্তমান ছাত্র/ছাত্রী তরুন/তরুনী সবাই এর মধ্যে বাদ নেই গৃহিনীও। অনেক চেষ্টার ভিড়ে কিছু সফলতার গল্প আসলেও চেষ্টার তুলনায় সেটা খুবই কম। তারমধ্যে আবার রয়েছে ধোকাবাজীর ঘেরাকল, আজ আমরা জানাবো অনলাইন ইনকামের ১০০% সঠিক উপায়ান্ত। যার মাধ্যমে আপনার অর্জিত অর্থ কোনভাবেই নষ্ট হবে না ।
অনলাইন ইনকামের (Online Income) হাজারো পন্থা রয়েছে, এর মধ্যে সহজ থেকে সহজ এবং কঠিন পদ্ধতিও রয়েছে, একটা বিষয় নিশ্চয়ই বুঝবেন, একটা লোক দৈনিক ৮ ঘন্টা কাজ করে, অন্যজন দৈনিক ১২ ঘন্টা কাজ করে। আবার একাদশ শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রীদের গণিত শিক্ষাদানের জন্য নিশ্চয়ই মাধ্যমিক পাশ শিক্ষক নিয়োগ দিবেন না। যিনি দৈনিক ১২ ঘন্টা কাজ করবেন তিনি নি:সন্দেহে বেশি পরিশ্রমী, অন্যদিকে একাদশ শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রীদের গণিত শিক্ষাদানের জন্য উপযুক্ত শিক্ষক নিয়োগ পাবেন। ব্যাপারটা অনেকটা এরকমই, নি:সন্দেহে আপনাকে প্রথম অবস্থায় বেশি পরিশ্রম এবং উপযুক্ত কাজটি খুজে নিতে হবে অর্থা আপনি কোন কাজে বেশি পারদর্শী সেটি নির্ণয় করতে হবে।
এই গ্যারান্টি কেউ দিতে পারবে না যে আপনি শুরুতেই লাখ লাখ টাকা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তবে হ্যা, আপনার যদি ধৈর্য থাকে, এবং আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট কাজে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেন, সেক্ষেত্রে অনলাইন থেকে অনেক বড় পরিমানের অর্থ আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আমরা কিছু সহজ এবং প্রাথমিক পর্যায়ে যাতে অনলাইন ইনকাম করতে পারেন, এছাড়াও দক্ষ এবং পরিশ্রমিদের জন্য বেশি ইনকামের পদ্ধতি সম্পর্কিত ৭টি ১০০% বিশ্বস্ত ওয়েব সাইট সম্পর্কে আলোচনা করব।
অনলাইন ইনকামের ১০০% বিশ্বস্ত ৭টি মাধ্যম:
১। মাইক্রো ওয়ার্কস (Micro Workers): মাইক্রো শব্দের অর্থ ক্ষুদ্র আর ওয়ার্কস শব্দের অর্থ কাজ অর্থাৎ ছোট ছোট কাজ। এই প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের হল পার্ক সিটিতে অবস্থিত Address: 2591 Dallas Pkwy Ste. 300, Frisco, TX 75034, United States. এখানে নানা রকমের ছোট ছোট কাজ রয়েছে, এক একটি কাজকে এক একটি টাস্ক বলে, একটি টাস্ক সম্পন্ন –
করতে ১-৩ মিনিট সময় লাগে। এই ওয়েব সাইটটি স্কুল কলেজের ছেলে মেয়েদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। এছাড়া যে কেউই চাইলে এই ওয়েব সাইটে কাজ করতে পারে। এখানে কোন নির্দিষ্ট সময় নিয়ে কাজ করতে হয় না। কোন বায়ার’কে ম্যানেজ করতে হয়না। কোন প্রকার প্রপোজাল তৈরী করতে হয়না। কোন নির্দিষ্ট শর্তাবলী নেই। মাইক্রোওয়ার্ক হল অনেক ছোট কাজের একটি সিরিজ যা একসাথে একটি বৃহৎ ইউনিফাইড প্রজেক্ট নিয়ে গঠিত এবং এটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক লোকের দ্বারা সম্পন্ন হয়। অন্যান্য অনলাইন ইনকামের তুলনায় এখানে প্রথম অবস্থায় একটু কম ইনকাম হতে পারে। তবে অনলাইন ইনকামের সহজ পদ্ধতি এবং ১০০% বিশ্বস্ত। লিংক: https://www.microworkers.com/
২। ড্রপশিপিং (Drop shipping): ড্রপশিপিং (Drop shipping) এর মাধ্যমে আয়। আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ড্রপশিপিং (Drop shipping) পদ্ধতিটি আসলে কি? এটি অনলাইন ব্যবসার অন্তর্গত একটি কাজ, যার মাধ্যমে খুব সহজেই অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। মনে করুন, আপনার এলাকায় পরিচিত একজন কোনো একটা পন্য তৈরি করে অথবা উ‘পাদনের মাধ্যমে সেটা বাজারে ৩০০ টাকায় বিক্রি করে। একটু খোঁজ নিয়ে দেখুন, এই পন্যটিই শহরে বড় বড় মার্কেটে অথবা-
কোনো ই-কমার্স সাইটে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এরকম কিন্তু আমাদের দেশে অহুরহ হচ্ছে। আপনার কি মনে হয়, যেই সবজির কেজি আপনি ৭০ টাকায় কিনেন। সেটি কৃষকের কাছ থেকে ৬০ টাকায় কেনা হয়েছে! মোটেও নয়, কৃষক কেজিতে সর্বোচ্চ ১০ টাকা পেয়েছে।
এক্ষেত্রে আপনি নিজেই বড় একটি ই-কমার্স (E-Commerce) সাইটে প্রোফাইল খুলে অথবা বর্তমানে ফেইসবুক পেইজের মাধ্যমে ওই পন্যটি বিক্রি করতে পারেন। আপনি আপনার এলাকা থেকে যে উৎপাদনকারী আছে তার কাছ থেকে পন্যটি ৩০০ টাকায় কিনে সেটি আপনার (E-Commerce) সাইটের প্রোফাইলে অথবা ফেইসবুক পেইজের মাধ্যমে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার অল্প পরিশ্রমেই কিন্তু ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা লাভ করতে পারেন। আর এটিই মুলত ড্রপশিপিং (Drop shipping) পদ্ধতি।
৩। ইউটিউব (You Tube): ইউটিউব; ভিডিও শেয়ারের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকামের বেশ জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এখানে একটু কৌশল অবলম্বন করে খুব সহজেই ডলার ইনকাম করা যায়। প্রথমে আপনাকে নির্ণয় করতে হবে আপনি কি সম্পর্কিত ভিডিও আপলোড বা শেয়ার করতে পারবেন। সেটা হতে পারে রান্না, পরিবেশ ও প্রকৃতির সৌন্দর্য্য তুলে ধরা, হতে পারে যে কোন ধরনের দক্ষতা প্রতিফলনের মাধ্যম। আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে শুধু খাবার খেয়ে সেই ভিডিও-
ইউটিউবে আপলোড করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাক উপার্জন করছেন অনেকেই। তবে আপনি যে বিষয়ের উপরই ভিডিও তৈরী করেননা কেন; আপনাকে কতগুলো বিষয়ের উপর বেশ গুরুত্ব প্রদান করতে হবে-
- নিয়ম করে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ভিডিও আপলোড করতে হবে। সেটা সপ্তাহে দুটি মাসে আটটি ভিডিও হতে পারে। তবে ভালো মানের কন্টেট এবং গুনগত মান বজায় রাখার জন্য সপ্তাহে একটি এবং মাসে চারটি ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
- ভিডিওটি যেন বেশি ছোট আবার বেশ বড় না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ভিডিওর কন্টেট-এ প্রথম ১০ সেকেন্ডে এরকম কিছু রাখা যার মাধ্যমে আপনার ভিডিওটি দেখতে দর্শকের আগ্রহ সৃষ্টি হয়, যেন সে পুরো ভিডিওটি আগ্রহ সহকারে দেখে। অন্যথায় স্কিপ করে সে অন্য ভিডিওতে চলে যাবে।
- একটি কথা এরকম রয়েছে যে, ভিডিও বানাতে যদি ১ দিন সময় লাগে তবে থাম্বনেইল তৈরী করতে যেন ১ সপ্তাহ সময় নেয়া হয়। অর্থা? থাম্বনেইল আপনার ভিডিওর একটি বিশেষ ও অন্যতম গুরুত্বপূর্ন বিষয়।
- ইউটিউব কর্তৃপক্ষ এই পরামর্শ প্রদান করে যে, প্রয়োজনে মাসে ২টি ভিডিও আপলোড করুন। তবুও ভিডিওতে গুরুত্বপূর্ণ কন্টেট ব্যবহার করুন, যাতে দর্শকরা আপনার ভিডিওর অপেক্ষায় থাকে।
- ভিডিওতে যথাসম্ভব এসইও (SEO) করার চেষ্টা করুন। এসইও (SEO) করার জন্য ইউটিউব সার্টিফাইডকৃত টুলস্ VidIQ অথবা TubeBuddy ব্যবহার করতে পারেন। না পারলে একটু সময় নিয়ে ইউটিউবে একটি ভিডিও দেখে নিতে পারেন। এতে আপনার ভিডিও আরো বেশি মানুষের কাছে পৌছাতে সহজ হবে।
৪। এনভাটো (Envato): এনভাটো এলিমেন্টস হল একটি মার্কেটপ্লেস যা এজেন্সি, ডিজাইনার এবং গ্রাফিক শিল্পীদের তাদের কাজের জন্য সরঞ্জাম এবং উপকরণ সরবরাহ করে। অন্যান্য জিনিসের মধ্যে, ফন্ট, গ্রাফিক্স, ওয়েবসাইট এবং CMS টেমপ্লেট অফার করা হয়। প্ল্যাটফর্মটি 23 ডিসেম্বর, 2015 এ প্রকাশিত হয়েছিল। এটির প্রধান কার্যালয় অষ্ট্রেলিয়ার মেলবর্নে, এনভাটো-
মার্কেটপ্লেসের অন্যতম সাইট হচ্ছে গ্রাফিক রিভার (Graphic River)। এই প্লাটফর্মটি মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য বেশ জনপ্রিয়। ধরুন আপনি একটি Unique এবং Exclusive ভিজিটিং কার্ডের ডিজাইন করলেন এরপর এটিকে এই ফ্লাটফর্মে আপলোড করে রাখলেন এবং দাম নির্ধারন করলেন। এরপর থেকে এই ভিজিটিং কার্ডটি যতবার বিক্রয় হবে ততবারই আপনি নির্ধারিত মূল্য থেকে ৭০% পাবেন এনভাটো ৩০% নিবে। যদি ভিজিটিং কার্ডটি একলক্ষ বার বিক্রয় হয় তবে আপনি একলক্ষ বারই ৭০% করে পাবেন। অর্থা? লাইফটাইম বিজনেস। লিংক: https://graphicriver.net/
৫। ব্লগিং (Blogging): ব্লগিং করে টাকা কামানোর পদ্ধতিটি একটু পুরনো হলেও বেশ কাজের। একটু ভালো মানের লিখালিখি করলে একটা ভালো মানের অনলাইন আর্নিং খুবই সহজ। এর জন্য প্রয়োজন একটি ব্লগ ওয়েবসাইট। যেখানে আপনি নিয়মিত কিছু লিখালিখির মাধ্যমে গুগল ওয়েবসাইট মনিটাইজেশন নিতে পারেন। লিখালেখি যে কোন বিষয়ের উপর হতে-
পারে, যেমন কোন দর্শনীয় স্থান ভ্রমন এবং বিস্তারিত। অথবা কোন জেলায় কোন জিনিসগুলো বিখ্যাত? অথবা খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক যেকোন বিষয়। তবে দুটি বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে, এক; কারো লিখা হুবুহ কপি পেষ্ট করা যাবে না। দুই; এমন কিছুর উপর ব্লগ লিখতে হবে যেটির দ্বারা মানুষ আকৃষ্ট এবং উপকারিত হয়। এতে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বারবে, আর যত বেশি লোক ওয়েবসাইটি ভিজিট করবে তত বেশি আর্নিং হবে। তবে একটা বিষয়, ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা থাকে সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে বেশি থেকে বেশি ভিজিটর আনা সহজ হবে।
ব্লগিং করার জন্য ওয়েবসাইট দুইভাবে হতে পারে, একটি ফ্রি, অন্যটি অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে। ফ্রি ওয়েবসাইট গুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো ডোমেইন গুগোল দিবে না। সেক্ষেত্রে আপনি সাব ডোমেইন পাবেন । এক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই ব্লগস্পট দিয়ে ১৫-২০ মিনিটেই একটি ব্লগসাইট খুলতে পারেন। এটি অবশ্য রিচ পেতে কিছুটা বেগ পেতে হতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় একটি ডটকম ডোমেইন এবং ৫জিবির একটি হোষ্টিং ক্রয় করা। এক্ষেত্রে আপনার ৩ থেকে ৫ হাজার টাকার ইনভেষ্ট লাগবে। আর ইউটিউব থেকে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত কিছু ভিডিও দেখে একটি থিমস্ কাষ্টমাইজড্ করার মাধ্যমে মনের মত একটি ওয়েব সাইট তৈরী করতে পারেন। সঠিকভাবে সেটআপ এবং ভালো মানের কন্টেন্ট লিখার মাধ্যমে এতে খুব সহজেই দর্শকদের নজর কারতে পারবেন বলে অভিজ্ঞরা বলছেন। লিংক: https://www.blogger.com/about/
৬। ফাইবার (Fiver): একেক ফ্লাটফর্মের একেক সুবিধা আবার অসুবিধাও থাকে। ফাইবারের সিষ্টেম হচ্ছে গিগ তৈরী করে নিজের প্রোফাইলে আপলোড করা। যেমন দরুন আপনি ভালো ছবি এডিটিং করতে পারেন। তো সেই রিলেটেড একটি থাম্বনেইল তৈরী করুন। যেটি দেখলে বুঝা যায় আপনি ভালো ফটো-রি-টাচ্ বা এডিটিং করতে পারেন, এবং একটি কাজ সম্পন্ন করতে আপনি
কতক্ষন সময় নিবেন? মনে করুন ৩দিন সময় নিলেন তার জন্য মূল্য নির্ধারণ করুন ৫ ডলার, একই কাজ যদি আপনি ১দিনে করে দেন সেক্ষেত্রে একই কাজের মূল্য হবে ১৫ ডলার এবং ৫-৬ ঘন্টার জন্য নিতে পারেন ২০ ডলার। ফাইবারে (Fiver) ও নানা রকমের কাজ রয়েছে। আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী প্রোফাইল তৈরী করতে হবে। তবে ফাইবারে (Fiver) বেশিরভাগ সময় আপনাকে অনলাইনে থাকতে হবে অথবা কিছুক্ষন পর পর অনলাইনে ডু মারতে হবে, কেননা ফাইবারে (Fiver) বায়ার যখন আপনাকে নক্ করবে এক ঘন্টার কম সময়ের মধ্যে আপনাকে রিপ্লাই দিতে হবে। অন্যথায় আপনার রেসপন্সিং রেটিং কমে যাবে। এতে করে বায়ার তো অন্য কোথাও চলে যাবেই, পাশাপাশি অন্যন্য বায়াররাও আপনার রেসপন্সিং রেটিং কম থাকার কারনে আপনাকে নক্ করতে চাইবে না। লিংক: https://www.fiverr.com/
৭। আপওয়ার্ক (Upwork): আপওয়ার্ক হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং জগতের বা অনলাইন ইনকাম জগতের বিশাল এক সমূদ্র। এখানে বিট করার মাধ্যমে কাজ ভাগিয়ে নিতে হয়। সেক্ষেত্রে আপনাকে সুন্দর নজরকাড়া কিছু কাজ সহকারে একটি ১০০% কমপ্লিট প্রোফাইল তৈরী করতে হবে। এরপর বায়ারকে ম্যানেজ করে কাজ আদায় করে নিতে হবে। এখানে ডাটা এন্ট্রি-
থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, ছোট থেকে ছোট এবং বড় থেকে বড় সব ধরনের কাজ পাওয়া যায়। সর্বনিম্ন ৩ ডলার থেকে লক্ষাধিক ডলার পর্যন্ত কাজের অর্ডার নেওয়া যায়। এখানে আরো একটি সুবিধা হচ্ছে আপনি চাইলে চুক্তিতে কাজ করতে পারেন আবার চাইলে ঘন্টায় পারিশ্রমিকের মাধ্যমেও ডলার উপার্জন সম্ভব। এরকম ফ্রিল্যান্সার ও আমাদের অনুসন্ধানে এসেছে রাজধানী ঢাকর’ই ছেলে Expert Vetted UI/UX Designer || WordPress & Webflow EXPERT সে ঘন্টায় ১০০ ডলার নিয়ে থাকেন। অর্থাৎ এক ঘন্টায় বাংলাদেশি টাকায় ৳ ১১০০০/- (এগারো হাজার) টাকা নিয়ে থাকেন। তাহলে একবার চিন্তা করুন তার মাসিক ইনকাম কত? বিশ্বাস না হলে লিংকে গিয়ে প্রমান দেখে আসতে পারেন ( https://www.upwork.com/freelancers/abstamal?referrer_url_path=%2Fnx%2Fsearch%2Ftalent%2Fdetails%2F~018ded1da7c5428b6f%2Fprofile ) তবে নতুনদের এখানে কাজ পেতে কিছুটা বেগ পেতে হতে পারে, কেননা এখানে যেমন প্রচুর পরিমানে কাজ থাকে, ঠিক তেমনিভাবে কাজ করে দেওয়ার লোক ও প্রচুর থাকে। লিংক: https://www.upwork.com/
উপরে যেই আর্নিং পদ্ধতিগুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে এগুলো সবগুলোই ১০০% বিশ্বস্ত ও নিরাপদ। এখানে আপনার উপার্জনকৃত অর্থ কোনভাবেই মাইর বা নষ্ট হওয়ার চান্স নেই। এখান থেকে যদি আপনার কোন একটি পন্থা ভালো লেগে থাকে অথবা আপনার সাথে যায়, তাহলে সেই সম্পর্কিত আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের লিখতে পারেন কমেন্ট বক্সে অথবা infojobedubd@gmail.com বা info@jobedubd.com এই ঠিকানায়। আমাদের সাপোর্ট টিম আপনাকে যথাযথ তথ্য দিয়ে সহযোগীতা করবেন।
Leave a Reply