Stay with us to get the detailed information of all the recruitment circulars of Tax Commissioner office under the Government of the People's Republic of Bangladesh. Tax Commissioner office recruitment circular-2024 has been published. The details of the ongoing circular of Tax Commissioner office are mentioned below-
Applying Status
Apply Start Date
Apply Ending Date
Source
Job Category
Total Vacancies
Job Posting
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (জারাবো) রাজস্ব প্রশাসনের শীর্ষ সংস্থা। এটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নির্দেশনায় ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতি আদেশ নং – ৭৬ দ্বারা গঠিত হয়েছে। প্রশাসনিকভাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অর্থ মন্ত্রনালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয়। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব জারাবো’র এক্স-অফিসিও চেয়ারম্যান ও প্রশাসনিক প্রধান।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান দায়িত্ব হলো কাস্টমস, আয়কর ও মূল্য সংযোজন কর সংক্রান্ত বিধি-বিধান তৈরি এবং তার আলোকে যথাযথ কর-রাজস্ব আদায় করা। এ ছাড়াও চোরাচালান প্রতিরোধ, শুল্ক-কর সংক্রান্ত আর্ন্তজাতিক চুক্তি সম্পাদন ও সরকারের রাজস্ব নীতি সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে প্রতিনিধিত্ব করা।জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কাস্টমস, মূসক ও আয়কর অনুবিভাগের মাধ্যমে কাজ করে। আয়কর অনুবিভাগ বিসিএস (কর) এবং কাস্টমস ও মূসক অনুবিভাগ বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ) ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়। তা ছাড়াও আইটি অনুবিভাগ এবং পরিসংখ্যান ও গবেষণা অনুবিভাগ নামে আরো দুটি অনুবিভাগ রয়েছে।
কর অঞ্চল-১, ঢাকা এর আওতায় ২২টি উপ কর কমিশনারের কাযার্লয় (সার্কেল অফিস) আয়কর নির্ধারণ ও কর আদায় কাজে নিয়োজিত। সার্কেল অফিসের কার্যক্রম তদারক করে থাকেন অতিরিক্ত/যুগ্ম কর কমিশনারের পরিচালনায় ৪টি রেঞ্জ অফিস । কর কমিশনারের কার্যালয় এসকল কার্যালয়ের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন ।
Payment System: Only using TeleTalk SIM
1 Step: Go to message option and write– TAX18<space> User ID and Send to 16222
Example: TAX18 ASTURSX send to 16222
Reply: Applicants Name, Amount will be charged as application fee. Your PIN is12345678, To pay fee Type TAX18<space> Yes <space> PIN and send to 16222.
2 Step: Go to message option and write– TAX18<space> Yes <space> PIN and Send to 16222
Example: TAX18 Yes 12345678 send to 16222
Reply: Congratulations Applicant’s Name. Payment Completed Successfully for TAX18 Application for (Post Name) User ID is (AHFKDHD) and Password (xxxxxxxx)
Stay with us to get the detailed information of all the recruitment circulars of Dc Office Khagrachari under the Government of the People's Republic of Bangladesh. Dc Office Khagrachari recruitment circular-2024 has been published. The details of the ongoing circular of Dc Office Khagrachari are mentioned below-
Applying Status
Apply Start Date
Apply Ending Date
Source
Job Category
Total Vacancies
Job Posting
ভূমিকাঃ১৯৮৩ সনের ৭ই নভেম্বর খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা গঠিত হয়। ২২.৩৮ডিগ্রী হতে ২৩.৪৪ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ ও ৯১.৪২ ডিগ্রী হতে ৯২.১১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এর অবস্থান। পাহাড়, ছোট ছোট নদী, ছড়া ও সমতল ভূমি মিলে এটি একটি অপরূপ সৌন্দর্য্যমন্ডিত ঢেউ খেলানো এলাকা। চেঙ্গী, মাইনী ও ফেণী প্রভৃতি এ জেলার উল্লেখযোগ্য নদী। এ ছাড়াও এতে রয়েছে ৩৩৬৮টি পুকুর, জলাশয় ও দীঘি যার ৬৭% খাস।
জেলার উত্তর ও পশ্চিমে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, দক্ষিণে চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলা এবং পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলা অবস্থিত। মোট আয়তন ২৬৯৯.৫৫ বর্গ কিলোমিটার। উঁচু ভূমির পরিমাণ ৮৫% প্রায় এবং সমতল ভূমির পরিমাণ ১৫% (প্রায়)। জেলায় মোট ১২১টি মৌজার রয়েছে যার মধ্যে ৮৮টি মং সার্কেল ও ৩৩টি চাকমা সার্কেলের অন্তর্ভূক্ত। মং সার্কেলের আওতাধীন এলাকাগুলো হচ্ছে খাগড়াছড়ি সদর, মাটিরাঙ্গা, রামগড়, মানিকছড়ি, মহালছড়ি, পানছড়ি ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার আংশিক এবং চাকমা সার্কেলের অধীনে লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার আংশিক ও দীঘিনালা উপজেলা। গ্রামের সংখ্যা ৩৫৩, ইউনিয়ন-৩৫টি, উপজেলা-০৯টি, থানা-০৯টি, পৌরসভা-০৩টি।
প্রশাসনঃ অত্র জেলায় মোট ০৯ (নয়) টি উপজেলা রয়েছে। এগুলো হচ্ছে-খাগড়াছড়ি সদর, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, রামগড়, মানিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি, মহালছড়ি, দীঘিনালা ও পানছড়ি। ১৯৯৮ সনে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ এর আওতায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ স্থাপন করা হয়। এ পরিষদ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
খাগড়াছড়ির ঐতিহাসিক পটভূমিঃ ইতিহাস পর্যালোচনায় জানা যায়, খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে চতুর্দশ শতাব্দী পর্যন্ত অত্র এলাকাটি কখনো ত্রিপুরা, কখনো বা আরকান রাজন্যবর্গ দ্বারা শাসিত হয়েছে। তন্মধ্যে ৫৯০ হতে ৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মোট ৩৬৩ বছর ধরে ত্রিপুরা রাজাগণ বংশপরম্পরায় পার্বত্য চট্টগ্রাম (খাগড়াছড়িসহ) ও চট্টগ্রাম শাসন করে। অতঃপর ৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দ হতে ১২৪০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত আরকান রাজাগণ ২৯৭ বছরব্যাপী এ এলাকা শাসন করলেও তদ্পরবর্তীতে ১০২ বছরব্যাপী (১৩৪২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত) পুনরায় ত্রিপুরা রাজাগণ এ এলাকার কর্তৃত্ব করেন।
ইতিহাসসূত্রে জানা যায় দশম শতাব্দী থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত ত্রিপুরা রাজাগণ ০৮ (আট) বার, আরাকান রাজাগণ ০৯ (নয়) বার এবং গৌড়ের সুলতানগণ (মুসলিম) ০৬ (ছয়) বার এ এলাকাটি দখলে নেন। অবশেষে ১৩৪২ খ্রিষ্টাব্দ হতে ত্রিপুরা রাজার শাসন ক্ষমতার আওতা হতে মুসলিম শাসক সুলতান ফকরুদ্দিন মোবারক শাহ্ চট্টগ্রামসহ এ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেন। মুসলিম শাসনের ধারাবাহিকতায় ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক বাংলার মসনদ দখল পরবর্তীকালে নবাব মীর কাশিম আলী খানের রাজত্বকালে ১৭৬০ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার নবাব মীর কাশিমের করতল থেকে চট্টগ্রাম অধিকার করেন। অতঃপর ১৭৬১ খ্রিষ্টাব্দে ১৪ ফেব্রুয়ারী ব্রিটিশ সরকারের সাথে স্বাধীন ত্রিপুরা মহারাজার যুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধে ত্রিপুরা রাজার পরাজয়ের প্রেক্ষিতে উভয়ের মধ্যে এক চুক্তি সম্পাদিত হয়। উক্ত চুক্তির ‘৩’ নম্বর ধারা অনুসারে ‘‘চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের রাজস্ব ও প্রশাসনিক নির্বাহী ক্ষমতা ইংরেজ সরকারের হাতে ন্যস্ত থাকবে’’ বলে উল্লেখ থাকায় প্রকৃতপক্ষে তখন থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ত্রিপুরা মহারাজার শাসন ক্ষমতা ও ত্রিপুরা রাজ্য হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
ব্রিটিশ সরকার ১৭৬০ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে বাংলার নবাব মীর কাশিমের হাত থেকে চট্টগ্রাম এবং ১৭৮৫ খ্রিষ্টাব্দে ত্রিপুরা মহারাজার কবল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের (অংশ বিশেষের) উপর চূড়ান্তভাবে কর্তৃত্ব লাভ করে। অতঃপর ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জুনের নোটিফিকেশন নং-৩৩০২ অনুসারে পার্বত্য চট্টগ্রামকে চট্টগ্রাম থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে ইংরেজ সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামকে শাসন ও রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার্থে ১৮৮১ খ্রিষ্টাব্দে ১লা সেপ্টেম্বর মং, চাকমা ও বোমাং নামে তিন সার্কেলে বিভক্ত করে। অধিকন্তু, ব্রিটিশ সরকার ১৮৮১ খ্রিষ্টাব্দে ‘‘পার্বত্য চট্টগ্রাম ফ্রন্টিয়ার পুলিশ অ্যাক্ট’’ প্রবর্তন করে স্থানীয় আদিবাসীদের সমন্বয়ে স্বতন্ত্র একটি পুলিশ বাহিনীও গড়ে তোলে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা হিসেবে ঘোষিত হবার পর থেকে অর্থাৎ ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দের ২২নং আইন, ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দের ৪নং আইন এবং ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩নং বিধি ও ১৮৮১ খ্রিষ্টাব্দের ৩নং বিধি অনুসারে শাসিত হতো। ১লা মে ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে ব্রিটিশ সরকার Chittagong Hill Tracts Regulation 1900 Act নামে আরও একটি আইন জারী করে। উক্ত আইন মূলে ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলা শাসিত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য, ১৯৩৫ সালে ভারত শাসন আইন পাশ হলেও ১৯০০ সালের উক্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসন বিধি-আইন এ অঞ্চলে অব্যাহত থাকে; যাতে অন্য জেলা থেকে আগত অউপজাতীয়দের, এ জেলায় জমি বন্দোবস্ত পাবার ব্যাপারে কড়া বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। ব্রিটিশ রাজত্বকালে ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামকে Excluded Area, ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে Tribal Area, ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে Chittagong Hill Tracts Regulation-1900 Act বাতিল হয়ে এ অঞ্চল সাধারণ এলাকা হিসেবে পরিগণিত হয়েছিল। পরবর্তীতে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের দাবীর প্রেক্ষিতে তৎকালীন সরকার এক নির্বাহী আদেশে Chittagong Hill Tracts Regulation 1900 Act পুনর্ববহাল করত: এ এলাকাকে Tribal Areaনামে ঘোষণা প্রদান করে। এ সময় তৎকালীন সরকার কর্তৃক অত্র এলাকায় বাঙ্গালী ও উপজাতীয়দের মধ্যে জনসংখ্যার ভারসাম্য আনয়নের প্রচেষ্টায় উক্ত বিধির ব্যাপক সংশোধনের মাধ্যমে অউপজাতীয়দের এ অঞ্চলে জমির মালিকানা লাভের পথ সুগম করে দেয়াসহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হলে সংশ্লিষ্ট উপজাতীয়দের সাথে বিরোধ সৃষ্টি হয়। স্বাধীনতাত্তোরকালে বিভিন্ন সময়ে সরকার উপজাতি ও অউপজাতীয়দের মধ্যে জনসংখ্যা সংক্রান্ত ভারসাম্য আনয়নের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে। পার্বত্যাঞ্চলের রাজনৈতিক পটভূমির ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়। পার্বত্যাঞ্চলের সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় এবং এ চুক্তির ফলে পার্বত্যাঞ্চলে শান্তি স্থাপিত হয়। জনসংখ্যা সংক্রান্ত ভারসাম্য রক্ষার কার্যক্রমও বর্তমানে সীমিত আকারে অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার উত্তরকালে খাগড়াছড়ি জেলায় সামগ্রিক উন্নয়ন অবকাঠামো নির্মিত হয়। এছাড়া রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়নের ফলে জেলা সদরের সাথে সকল উপজেলার সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। অধিকন্তু, স্থানীয় আদিবাসী জনগোষ্ঠীর নান্দনিক সংস্কৃতির সাথে দেশের বৃহত্তর সংস্কৃতির সংযোগ স্থাপিত হওয়ায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রাজনৈতিক, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও সাস্কৃতিক অঙ্গণে আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদে স্থানীয় প্রশাসনিক অংশীদারিত্বে বাঙ্গালীদের সংরক্ষিত আসন সংখ্যা ০৯, চাকমাদের ০৯, ত্রিপুরাদের ০৬ ও মারমাদের ০৬।
Payment System: Only using TeleTalk SIM
1 Step: Go to message option and write– DCKC<space> User ID and Send to 16222
Example: DCKC ASTURSX send to 16222
Reply: Applicants Name, Amount will be charged as application fee. Your PIN is12345678, To pay fee Type DCKC<space> Yes <space> PIN and send to 16222.
2 Step: Go to message option and write– DCKC<space> Yes <space> PIN and Send to 16222
Example: DCKC Yes 12345678 send to 16222
Reply: Congratulations Applicant’s Name. Payment Completed Successfully for DCKC Application for (Post Name) User ID is (AHFKDHD) and Password (xxxxxxxx)
Stay with us to get the detailed information of all the recruitment circulars of DC Office Lalmonirhat under the Government of the People's Republic of Bangladesh. DC Office Lalmonirhat recruitment circular-2024 has been published. The details of the ongoing circular of DC Office Lalmonirhat are mentioned below-
Applying Status
Apply Start Date
Apply Ending Date
Source
Job Category
Total Vacancies
Job Posting
লালমনিরহাট জেলা সম্পর্কে যে স্বল্প পরিমাণ ইতিহাস পাওয়া যায় তা থেকে জানা যায় যে, লালমনিরহাট জেলার অন্তর্ভূক্ত অঞ্চলসমূহ প্রাচীন ‘প্রাগজ্যোতিষপুর’ বা ‘কামরুপ’ রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত ছিল । পঞ্চদশ শতাব্দীত কামতাধিপতি হিসেবে ’খেন’ বংশের গোড়াপত্তন ঘটে এবং কামরুপ রাজ্য অভিহিত হতে থাকে কামতাপুর হিসেবে । ১৫১৯ খ্রিস্টাব্দে সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহ এর মৃত্যুর পর কামতাপুর রাজ্যে কোচ জাতি শক্তিশালী হয়ে উঠে এবং বিশু নামক জনৈক কোচ সরদার সমগ্র কামতা রাজ্য দখল করে অত্র অঞ্চলে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটান এবং “কোচবিহার” রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন । ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে মোঘল আক্রমণের পূর্ব পর্যন্ত লালমনিরহাট সহ গোটা রংপুর অঞ্চল কোচবিহার রাজ্যের অংশ ছিল । ১৬৮৭ সালে কাকিনা অধিকারের পর সুবাদার শায়েস্তা খান এর পুত্র এবাদত খান এখানে মোঘলদের স্মরণে একটি হাট প্রতিষ্ঠা করেন যার নাম রাখা হয় মোঘলহাট যা সদর উপজেলায় অবস্থিত ।
১৭৬৫ সালে রংপুর কালেক্টরেট প্রতিষ্ঠিত হয় যা পূর্ণতা লাভ করে ১৭৮১ সালে । ১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দের ২২ ফেব্রুয়ারি কৃষকনেতা নুরুলদীনের নেতৃত্বে বৃটিশদের বিরুদ্ধে কৃষক বিদ্রোহে তাঁর অন্যতম সহযোগী লালমনি নিহত হন । ধারনা করা হয় যে, লালমনির নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয় ‘লালমনিরহাট’। স্থায়ী পুলিশ বাহিনী গঠনের নিমিত্তে ১৭৯৩ সালে সমগ্র রংপুর অঞ্চলকে ২১ টি থানায় এবং পরে ১৮০৯ সালে আরও ৫ টি থানা বাড়িয়ে মোট ২৬ টি থানা গঠন করা হয় যেখানে লালমনিরহাট জেলার বর্তমান আদিতমারী, কালীগঞ্জ ও হাতীবান্ধা উপজেলা ভূক্ত অঞ্চল নিয়ে ‘ফুরুনবাড়ী’, বর্তমান সদর উপজেলা ও কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলা ভূক্ত অঞ্চল নিয়ে ‘বড়বাড়ী’ ও বর্তমান পাটগ্রাম উপজেলা ভূক্ত অঞ্চল নিয়ে ‘পাটগ্রাম’ নামক থানা গঠন করা হয় ।
শাসন কার্যের সুবিধার্থে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের ফলে ১৮৬৯ সালে “জলপাইগুড়ি” জেলা গঠিত হয় যার ফলে পাটগ্রাম থানা জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্ভূক্ত হয় । ১৮৯৯ সালে লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ হলে ১৯০১ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর কুলাঘাট থানাকে বিলুপ্ত করে বর্তমান লালমনিরহাট সদর উপজেলাভূক্ত অঞ্চলকে লালমনিরহাট থানা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। লালমনিরহাট পৌরসভা গঠিত হয় ১৯৭২ সালের ২০ শে জানুয়ারি।
১৯৭৯ খ্রিস্টাবাদের ১৮ই ডিসেম্বর এক গেজেটের মাধ্যমে রংপুর জেলার ৪টি মহকুমা ভেঙ্গে ৫টি মহকুমা গঠন করা হয় । ফলে দেশের ৭১তম মহকুমা হিসেবে লালমনিরহাট মহকুমার জন্ম হয় । লালমনিরহাট মহকুমার অধীনে ৫টি থানা ছিল-লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম ।
প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের নীতি অবলম্বনে ১৯৮২ সালের ৭ই নভেম্বর বাংলাদেশের প্রতিটি মহকুমাকে জেলায় এবং থানাকে উপজেলায় রুপান্তরের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কিন্তু জেলা গঠনের জন্য প্রস্তুতকৃত তালিকা থেকে লালমনিরহাট এর নাম বাদ পড়ায় লালমনিরহাটকে জেলায় উন্নীতকরণের দাবিতে আব্দুল কাদের ভাষানী, কমরেড শামসুল হক, আবুল হোসেন, কমরেড চিত্তরঞ্জন দেব, রেয়াজ উদ্দীন (ভোলা) প্রমুখ ব্যক্তিবর্গের নেতৃত্বে আন্দোলন শুরু হয় । ফলস্বরুপ ১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক উপদেষ্টা (মন্ত্রী) ড: শাফিয়া খাতুন কর্তৃক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে লালমনিরহাট বাংলাদেশের একটি জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ।
লালমনিরহাট জেলার জেলা প্রশাসকের প্রথম কার্যালয় ছিল ডায়াবেটিক সমিতি, লালমনিরহাট এর বর্তমান কার্যালয় স্থলে। প্রথম জেলা প্রশাসক ছিলেন জনাব মনজুরুল ইসলাম । ১৯৮৬ সালের শেষের দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় স্থানান্তরিত হয় বর্তমান মজিদা খাতুন সরকারি মহিলা কলেজের স্থলে । ১৯৮৮ সালের জুন মাসের মাঝামাঝি সময়ে তা পুনরায় স্থানান্তরিত হয়ে বর্তমান স্থলে আসে। ১৯৯০ সালের ১৭ই জানুয়ারি নবনির্মিত কালেক্টরেট ভবন তথা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ।
Payment System: Only using TeleTalk SIM
1 Step: Go to message option and write– DCLAL<space> User ID and Send to 16222
Example: DCLAL ASTURSX send to 16222
Reply: Applicants Name, Amount will be charged as application fee. Your PIN is12345678, To pay fee Type DCLAL<space> Yes <space> PIN and send to 16222.
2 Step: Go to message option and write– DCLAL<space> Yes <space> PIN and Send to 16222
Example: DCLAL Yes 12345678 send to 16222
Reply: Congratulations Applicant’s Name. Payment Completed Successfully for DCLAL Application for (Post Name) User ID is (AHFKDHD) and Password (xxxxxxxx)
Stay with us to get the detailed information of all the recruitment circulars of Civil Surgeon Office Jhenaidah under the Government of the People's Republic of Bangladesh. Civil Surgeon Office Jhenaidah recruitment circular-2024 has been published. The details of the ongoing circular of Civil Surgeon Office Jhenaidah are mentioned below-
Applying Status
Apply Start Date
Apply Ending Date
Source
Job Category
Total Vacancies
Job Posting
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ,ঝিনাইদহ।
স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতিলাভ করেছে। এই সাফল্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা- এর দৃঢ় নেত্রীত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- এর ক্ষুধা, দারিদ্র্র্য মুক্ত, উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের সকল বয়সী মানুষের জন্য সুস্বাস্থ্য কল্যাণ নিশ্চিত করতে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৩ অর্জন করা অপরিহার্য। এ কারনে প্রয়োজন- মা ও শিশু মৃত্যুর হারহ্রাস, সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ হ্রাস, দরিদ্র্য জন গোষ্ঠির প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরির্য্যাতথা সকাল জনগনের জন্য সাশ্রয়ী ও গুনগত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা, পর্যাপ্ত প্রয়োজনীয় ঔষধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য সেবার টেকসই উন্নয়নের জন্য এসব বিষয়কে প্রধান্য দিয়ে ঝিনাইদহ জেলার স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়ন দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। জেলায় সরকারী হাসপাতালের সংখ্যা-৭টি, যথা- ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল, মা ও শিশুকল্যাণ হাসপাতাল এবং ৫টি উপজেলা হাসপাতাল। এছাড়াও সরকারী পর্যায় ঝিনাইদহ জেলায় ১টি নার্সিং ইনষ্টিটিউট, ১৩টি উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং গ্রাম পর্যায়ে মানুষের দেড়গোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য ১৭৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে। ঝিনাইদহ জেলায় বেসরকারী পর্যায় ১টি ডায়াবেটিক হাসতাল, ১টি চক্ষু হাসপাতাল ৯৬টি প্রাইভেট ক্লিনিক এবং ১১২টি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার জনসাধারনের স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়েনের অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছানোর প্রচেষ্ঠা অব্যহত আছে। চিকিৎসকসহ মাঠ পর্যায়ের জনবলের প্রচন্ড সল্পতা থাকা সত্বেও বিদ্যমান জনবলের মাধ্যমে এসডিজি গোল পূরনের জন্য সম্ভাব্য সব প্রচেষ্ঠা অব্যহত আছে। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল ১০০ শয্যা থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নতির কাজ চলমান। ঝিনাইদহ ২৫ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় স্বল্প পরিসরে বহিঃ বিভাগ চালু আছে।
নির্ধারিত সময়ে রূপকল্প ২০২১, টেকসই উন্নয়ণ অভীষ্ট ২০৩০ এবং রূপকল্প ২০৪১ এর স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত অভীষ্ট লক্ষমাত্রা অর্জনের জন্য ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনসহ সিভিল সার্জন বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রনয়ন করেছে।
Payment System: Only using TeleTalk SIM
1 Step: Go to message option and write– CSJHENAIDAH<space> User ID and Send to 16222
Example: CSJHENAIDAH ASTURSX send to 16222
Reply: Applicants Name, Amount will be charged as application fee. Your PIN is12345678, To pay fee Type CSJHENAIDAH<space> Yes <space> PIN and send to 16222.
2 Step: Go to message option and write– CSJHENAIDAH<space> Yes <space> PIN and Send to 16222
Example: CSJHENAIDAH Yes 12345678 send to 16222
Reply: Congratulations Applicant’s Name. Payment Completed Successfully for CSJHENAIDAH Application for (Post Name) User ID is (AHFKDHD) and Password (xxxxxxxx)
Stay with us to get the detailed information of all the recruitment circulars of Ministry Of Land under the Government of the People's Republic of Bangladesh. Ministry Of Land recruitment circular-2024 has been published. The details of the ongoing circular of Ministry Of Land are mentioned below-
Applying Status
Apply Start Date
Apply Ending Date
Source
Job Category
Total Vacancies
Job Posting
বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কৃষি হচ্ছে এ দেশের অন্যতম জাতীয় আয়ের অন্যতম উৎস এবং প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষের জীবন-জীবিকার অবলম্বন। তাই এ দেশে ভূমি ও পানি সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। ভূমি হচ্ছে মৌলিক প্রাকৃতিক সম্পদ যা মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য, শিল্পপণ্য, ভোগ বিলাস, স্বাস্থ্য রক্ষার উপকরণ ইত্যাদির মূল উৎস। কিন্তু জনসংখ্যা বৃদ্ধি, ভূমি অপরিকল্পিত ব্যবহারের কারণে আমাদের এ গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সাথে সাথে নগরায়নের প্রবণতা বাড়ছে, শিল্পায়নের পরিধি ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্রমাগত সম্প্রসারণের ফলে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সম্পদের ব্যবহার সঠিক পরিকল্পনার উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। তাই একটি যথাযথ সুষ্ঠু পরিকল্পনা, নীতির মাধ্যমে এ প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার তথা সীমিত ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় হতে ভূমি ব্যবহার নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভূমি সংক্রান্ত সকল কার্যাদি সম্পাদনের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়। বর্তমানে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ভূমি সংস্কার বোর্ড, ভূমি আপীল বোর্ড, ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং হিসাব নিয়ন্ত্রক (রাজস্ব) দপ্তর ভূমি মন্ত্রণালয় এর অধীনে কাজ করছে। বিভাগীয় পর্যায়ে কমিশনার, জেলা পর্যায়ে কালেক্টর (জেলা প্রশাসক), উপজেলা পর্যায়ে সহকারী কমিশনার(ভূমি), ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশীলদারগণ) ভূমি সংক্রান্ত কার্যাদি সম্পাদনে নিয়োজিত রয়েছেন। ভূমি উন্নয়ন কর ও রাজস্ব আদায়, খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত, জলমহাল ব্যবস্থাপনা, ভূমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল, ভূমি রেকর্ড ও জরিপকরণ এবং ভূমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাজ করে থাকে। এছাড়াও ব্যাংকের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়, জনস্বার্থে ভূমি আইন ও বিধি প্রণয়ন ইত্যাদি সংস্কারমূলক কার্যক্রম এবং ভূমিহীন ছিন্নমূল জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন, ভূমি জোনিং কার্যক্রম, চর ডেলেপমেন্ট এন্ড সেটেলমেন্ট প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীনদের মধ্যে খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদান, উপজেলা ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ ও মেরামত, ভূমি রেকর্ড আধুনিকীকরণ তথা জনসাধারণকে স্বল্পতম সময়ে ভূমি সংক্রান্ত সেবা প্রদান ইত্যাদি উন্নয়নমূলক কার্যাদি ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক সম্পাদিত হয়ে থাকে।
Payment System: Only using TeleTalk SIM
1 Step: Go to message option and write– MINLAND<space> User ID and Send to 16222
Example: MINLAND ASTURSX send to 16222
Reply: Applicants Name, Amount will be charged as application fee. Your PIN is12345678, To pay fee Type MINLAND<space> Yes <space> PIN and send to 16222.
2 Step: Go to message option and write– MINLAND<space> Yes <space> PIN and Send to 16222
Example: MINLAND Yes 12345678 send to 16222
Reply: Congratulations Applicant’s Name. Payment Completed Successfully for MINLAND Application for (Post Name) User ID is (AHFKDHD) and Password (xxxxxxxx)