Korean Language Course Janu-April 2026 কোরিয়ান ভাষা কোর্স

Korean Language Course Janu-April 2026 কোরিয়ান ভাষা কোর্স সেশনের ভর্তি ফরম বিতরণ চলছে। অনুগ্রহ করে আপনার নিকটস্থ প্রতিষ্ঠান সিলেক্ট করে উক্ত প্রতিষ্ঠানের সঠিক তথ্য জেনে ভর্তি হোন। মনে রাখবেন-
“ভাষা শিখে বিদেশ গেলে, অর্থ সম্মান দুই-ই মিলে”

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2025
Bangladesh-German

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

অধ্যক্ষের কার্যালয়

বাংলাদেশ জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

মিরপুর-২, ঢাকা-১২১৬

Korean Language Course Janu-April 2026 কোরিয়ান ভাষা কোর্স

Admission

দেশ-বিদেশে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে “প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের” অধীন “জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বুর‌্যো” কর্তৃক পরিচালিত BMET- ৪ মাস মেয়াদি Korean Language Course Janu-April 2026 শেসনে বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, মিরপুর-২, ঢাকায়- ভর্তি ইচ্ছুক প্রার্থিদের নিকট হতে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।

Korean Language Course Test Result 24

Applications are being invited from candidates wishing to take admission in the BMET- 4-month Korean Language Course Janu-April 2026 session conducted by the “Manpower Employment and Training Bureau” under the “Ministry of Expatriates Welfare and Overseas Employment” to meet the demand for skilled manpower at home and abroad at the Bangladesh-German Technical Training Center, Mirpur-2, Dhaka.

ফরম
  • 00Days
  • 00Hours
  • 00Minutes
  • 00Seconds
কোরিয়ান বিস্তারিত
তথ্যঊপাত্ত
  • কোর্সের সময়কাল
০৪ (চার) মাস, জানুয়ারী-এপ্রিল/২০২৬খ্রিঃ
  • আসন সংখ্যা:   
৪০
  • ভর্তির যোগ্যতা:

নূন্যতম এস.এস.সি/সমমান পাস

  • প্রার্থীর বয়স:
১৮ থেকে ৩৫ বছর।
  • শারীরিক যোগ্যতা:
—–
  • ভর্তি ফরম বিতরণ ও গ্রহন:
১৭/১১/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ হতে ০৮/১২/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ, বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।
  • ভর্তি ফরম সংগ্রহ ও জমাদান প্রক্রিয়া: 

আগ্রহী প্রার্থীকে অত্র কেন্দ্রের গার্মেন্টস ভবনের নীচ তলা ভর্তি ফরম বিতরণ/তথ্য কেন্দ্র থেকে সংগ্রহ করে তা পূরণপূর্বক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে  জমা দিতে হবে।

  • প্রার্থী বাছাই পরীক্ষা:    
লিখিত পরিক্ষা ১০/১২/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ, বেলা ১২:০০  টায়, কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কক্ষে।
মৌখিক পরিক্ষা ১১/১২/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ, সকাল ১০:০০ ঘটিকায়  কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কক্ষে। (শুধমাত্র লিখিত পরিক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীগন মৌখিক পরিক্ষায় অংশগ্রহন করবেন)
  • প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া:   
লিখিত/মৌখিক পরীক্ষা।
  • ফলাফল প্রকাশ:   

লিখিত পরিক্ষার ফলাফল: ১০/১২/২০২৫ খ্রিঃ, বেলা ৫:০০ ঘটিকায়।

চুরান্ত ফলাফল প্রকাশ: ১১/১২/২০২৫ খ্রিঃ, বেলা ৫:০০ ঘটিকায়।

  • ভর্তি কার্যক্রম:
মেধা তালিকার ভর্তি ১৪/১২/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ সকাল ০৯:০০ হতে ০১:০০ টা পর্যন্ত 
অপেক্ষামান তালিকা হতে ভর্তি ১৪/১২/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ বেলা ০১:০০ ঘটিকা হতে ০৪:০০ টা পর্যন্ত।
  • ক্লাশ শুরু:
  ০১/০১/২০২৬ খ্রিঃ তারিখ  প্রতি রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার।
  • কোর্স ফি:

বিএমইটি রেজিষ্ট্রেশন সহ ১২০২৳ (এক হাজর দুইশত দুই টাকা) মাত্র।

  • সংযুক্ত:

 নির্ধারিত ফরম পূরণপূর্বক নিম্নলিখিত কাগজ সংযুক্ত করতে হবে।

  • প্রার্থীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ৩ কপি।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্মনিবন্ধন এর ফটোকপি।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমানক ফটোকপি।
  • জরুরী প্রয়োজনে

০১৭৭০৯৩৯৩২০ 

এক নজরে বিজিটিটিসির প্রশিক্ষন এবং তথ্য-
bgttc

চাকুরী, পড়াশুনা, ভর্তি, ফলাফল, সাজেশন্স সহ সকল আপডেট পেতে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া’র সাথে এখনই যুক্ত হোন-

Location, BGTTC

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Post review
কোরিয়ান ভাষা শিখে কোরিয়া যেতে হলে, প্রথমে আপনাকে কোরিয়ান ভাষা দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (BOESL) বা অন্য কোনো অনুমোদিত মাধ্যমে কোরিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। এর জন্য সাধারণত কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টে (EPS-TOPIK) উত্তীর্ণ হতে হয় এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হয়। 
 
ধাপসমূহ
১. কোরিয়ান ভাষা শেখা:
* একটি ভালো ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন অথবা নিজে নিজে কোরিয়ান ভাষা শিখতে পারেন।
* কোরিয়ান বর্ণমালা, উচ্চারণ এবং দৈনন্দিন কথোপকথন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা জরুরি।
 
২. কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্ট (EPS-TOPIK) এর জন্য প্রস্তুতি ও অংশগ্রহণ:
* দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়ার জন্য কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক।
* এই পরীক্ষাটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত হয় এবং এটি সাধারণত দুই ধাপে সম্পন্ন হয়: প্রাথমিক নিবন্ধন এবং মূল পরীক্ষা।
* পরীক্ষার জন্য BOESL-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক পেজে নজর রাখতে হবে, কারণ পরীক্ষার তারিখ এবং নিবন্ধন পদ্ধতি তাদের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
 
৩. আবেদন প্রক্রিয়া:
* পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর, BOESL-এর মাধ্যমে আপনার নাম জব পোল-এ জমা দেওয়া হবে।
* কোরিয়ার নিয়োগকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী আপনার তথ্য সেখানে তালিকাভুক্ত হবে এবং সেখান থেকে আপনার প্রোফাইল অনুযায়ী আপনি অফার পেতে পারেন।
 
৪. অফিসিয়াল প্রক্রিয়াকরণ:
* অফার প্রাপ্তির পর, আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং অন্যান্য অফিসিয়াল প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন করতে হবে।
* এই প্রক্রিয়ায় কিছু খরচ জড়িত থাকে, যা সাধারণত খুবই কম হয়, যেমনটি BOESL-এর মাধ্যমে গেলে হয়।
 
৫. কোরিয়াতে পৌঁছানো এবং কাজ শুরু করা:
* ভিসা এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক থাকলে আপনি দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে পারবেন।
* কোরিয়াতে পৌঁছানোর পর, আপনি আপনার কাজের সুযোগ অনুযায়ী চাকরি করতে পারবেন।
* প্রয়োজনে, আপনি আবার কোরিয়াতে আসার জন্য বিভিন্ন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে পারেন।

কোরিয়ায় চাকুরি প্রার্থীদের করণীয়

বোয়েসেল এর মাধ্যমে চাকুরি নিয়ে কোরিয়া যাবার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। তবে চাকুরি প্রত্যাশিদের কোরিয়া চাকুরির বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা খুব প্রয়োজন বিধায় কেরিয়ায় চাকুরি প্রার্থীগণকে নিম্নের বিষয়গুলি ভালভাবে জেনে বুঝে কোরিয়ায় চাকুরির প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য অনুরোধ করা হলঃ

দক্ষিণ কোরিয়া Employment Permit System (EPS) এর আওতায় একই নিয়ম ও পদ্ধতিতে বাংলাদেশসহ মোট ১৫টি দেশ হতে বিদেশী কর্মী নেয়। দেশগুলি হচ্ছে Bangladesh, Cambodia, Indonesia, Kyrgyzstan, Mongolia, Myanmar, Nepal, Pakistan, Philippine, Sri Lanka, Thailand, Timor-Leste, Uzbekistan, Vietnam & China| EPS এর আওতায় বাংলাদেশ হতে কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে ২০০৭ সনে দুই সরকারের মধ্যে একটি Memorandum of Understanding (MoU) স্বাক্ষরিত হয়। MoU এর শর্তানুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বোয়েসেল এবং দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের পক্ষে Human Resources Development, Korea (HRD-Korea) কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালনা করে। ফলে বোয়েসেল ব্যতীত অন্য কোন কোম্পানি/এজেন্সি/ব্যক্তি কোরিয়ায় কর্মী নিয়োগ করতে পারে না। বোয়েসেল ন্যূনতম অভিবাসন ব্যয়ে একটি নিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০০৮ সাল হতে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী প্রেরণ করছে।

EPS এর মূল উদ্দেশ্য নিম্নরূপ:

  • স্বল্প খরচে কোরিয়া যাওয়া নিশ্চিত করা;
  • কর্মীদের কোরিয়ায় অবৈধ হওয়া প্রতিরোধ করা;
  • অভিবাসন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং
  • EPS পদ্ধতিতে গমনকৃত বিদেশীকর্মীদের স্থানীয় কর্মীদের সমমর্যাদা প্রদান করা।

দক্ষিণ কোরিয়ায় চাকুরির যোগ্যতা:

কোরিয়ায় চাকুরি প্রার্থীকে অবশ্যই কোরিয় ভাষা পড়া, লেখা ও বুঝার পারদর্শিতা থাকতে হবে। উক্ত পরাদর্শিতা প্রমাণের জন্য প্রার্থীকে কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষা পাশ করতে হবে। নিম্নবর্ণিত যোগ্যতাসম্পন্ন যে কোন বাংলাদেশী কোরিয় ভাষা পরীক্ষার প্রস্তুতের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারেঃ

  • মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট থাকতে হবে;
  • যারা কোন অপারাধে কখনো সাজা প্রাপ্ত হয়নি;
  • যাদেরকে কোরিয়া থেকে ফেরত পাঠানো হয়নি বা কোরিয়া থেকে প্রস্থানের নির্দেশ দেওয়া হয়নি এবং কোরিয়ায় অবৈধভাবে ছিলেন না;
  • যাদের বিদেশে যাবার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের কোন নিষেধাজ্ঞা নেই;
  • যাদের কোরিয় ভাষা পড়া, লেখা ও বুঝার পারদর্শিতা আছে;
  • Medically fit  এবং
  • রেজিস্ট্রেশনের জন্য অবশ্যই মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট থাকতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ও বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বাক্ষরিত MoUএর শর্তানুযায়ী নিম্নবর্ণিত কারণে একজন প্রার্থীর নাম HRD Korea এর জব রোস্টার হতে ডিলিট হয়ঃ

  • তাঁর বয়স ৪০ বছর অতিক্রম করলে;
  • তাঁর EPS-KLT (যা বর্তমানে EPS-TOPIK CBT নামে পরিচিত) পরীক্ষার পাশের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে (EPS-KLT এর মেয়াদ ২ বছর);
  • যে কোন পর্যায়ে সে কোরিয়ায় অবৈধ ছিল মর্মে প্রমাণ পাওয়া গেলে;
  • পাসপোর্টে ছবি ও তথ্য পরিবর্তন বা বিকৃতি করার প্রমাণ পাওয়া গেলে;
  • ভুঁয়া/জাল জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেলে;
  • যে কোন প্রার্থীর HRD Korea এর জব রোস্টারের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে (রোস্টারের মেয়াদ ১ বছর) এবং
  • কোন প্রার্থীর রোস্টারে ডাবল এন্ট্রি থাকলে (১টি বহাল রেখে অপরটি ডিলিট করা হয়)।

দক্ষিণ কোরিয়া গমনের পদ্ধতি:

দক্ষিণ কোরিয়াগামীদের অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন ও ভাষা পরীক্ষা হতে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়া গমন পর্যন্ত ধাপ ভিত্তিক বিস্তারিত তথ্য নিম্নরূপঃ

১. প্রথমে কোরিয়া ভাষা পরীক্ষার জন্য অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। বোয়েসেল কোরিয়া গমন ইচ্ছুক সকলের জ্ঞাতার্থে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের ও পরীক্ষার সময়সূচি বিজ্ঞাপন আকারে বোয়েসেল এর ওয়েবসাইট এবং এক বা একাধিক জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করে।

২. আগ্রহী প্রার্থীগণ নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে ডিজিটাল পাসপোর্টের (MRP) তথ্যের ভিত্তিতে অনলাইনে প্রাথমিক রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। কোরিয়ার প্রতিনিধি কর্তৃক প্রকাশ্যে অনলাইন লটারির মাধ্যমে চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্ধারিত সংখ্যাক প্রার্থী বাছাই করা হয়। বোয়েসেল লটারিতে নির্বাচিত প্রার্থীগণের নিকট হতে নির্ধারিত ২০০০ টাকার পে-অর্ডার রিসিভ করে চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ও তথ্য এইচ.আর.ডি কোরিয়ার ডাটাবেইজ সার্ভারে আপলোড করে।

৩. রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে এইচ.আর.ডি কোরিয়া কর্তৃক কোরিয়া ভাষা পরীক্ষার শিডিউল ঘোষণা করা হয় যা বোয়েসেলের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়। HRD-Korea কর্তৃক অনলাইনে কোরিয়া ভাষা পরীক্ষা গ্রহণ করা হয় এবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের তালিকা বোয়েসেলে প্রেরণ করা হয়। বোয়েসেল কোরিয়া ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের MoUএর শর্তানুযায়ী নির্দিষ্ট মেডিকেল সেন্টারে মেডিকেল সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করে। মেডিকেল এর ফি ২৪৫০/- টাকা।

৪. মেডিকেলে ফিট প্রার্থীগণ মেডিকেল কার্ডসহ এইচ.আর.ডি কোরিয়া কর্তৃক নির্ধারিত জব এপ্লিকেশন ফরম এ প্রার্থীর বেতন, পছন্দের চাকুরিক্রম পূরণ করে পাসপোর্ট এর কালার কপি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও অন্যান্য ডকুমেন্ট বোয়েসেলে জমা করে।

৫. বোয়েসেল মেডিকেলে ফিট ও জব এপ্লিকেশন রিসিভকৃত প্রার্থীদের এইচ.আর.ডি কোরিয়ার নির্ধারিত সফটওয়্যার Sending Public Agency System (SPAS) এর মাধ্যমে রোস্টারের জন্য ডাটা আপলোড করে। এইচ.আর.ডি কোরিয়া বোয়েসেল কর্তৃক প্রেরণকৃত ডাটার তথ্য যাচাই করে কোটা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদেরকে রোস্টারভুক্ত করে।

৬. জব রোস্টার হতে কে কোন কোম্পানি কর্তৃক জব অফার পাবেন তা সম্পূর্ণভাবে কোরিয়ান কোম্পানির মালিকের পছন্দের উপরে নির্ভর করে। বোয়েসেল বা এইচ.আর.ডি কোরিয়া এমনিক বাংলাদেশ বা কোরিয়ান সরকারও তা নিয়ন্ত্রণ বা প্রভাবিত করতে পারে না। ফলে রোস্টারভুক্ত সকল কর্মী কোরিয়ায় চাকুরি পাবেন তার কোন নিশ্চয়তা নেই। যিনি কোরিয়ান কোম্পানি কর্তৃক জব অফার পাবেন শুধু তিনিই কোরিয়া যেতে পারবেন।

৭. জব অফার প্রাপ্ত প্রার্থীগণের নামে এইচ.আর.ডি কোরিয়া Labour Contact (LC) ইস্যু করেন। বোয়েসেল খঈ ইস্যুকৃত সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদেরকে অবহিত করে এবং প্রার্থীগণ LCগ্রহণ করলে তা কোরিয়াকে জানানো হয়। LCস্বাক্ষরকারী প্রার্থীগণ বোয়েসেল এর নির্ধারিত সার্ভিস চার্জ ১৮৪০০/- (১৫% ভ্যাটসহ) ভিসা ফি, কল্যাণ ফি ও বর্হিগমন ট্যাক্সসহ ৭,৬৮০/- এবং ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল ফি ১১৪৫/- টাকার তিনিটি পে-অর্ডার বোয়েসেলে জমা প্রদান করে। উক্ত প্রার্থীগণ নির্ধারিত প্রিলিমিনারি ট্রেনিং সম্পন্ন করে ট্রেনিং সার্টিফিকেটসহ বোয়েসেল অফিসে এসে ভিসা ফরম পূরণ করে ভিসা রিলেটেড ডকুমেন্ট জমা করে। জব অফার প্রাপ্ত প্রার্থীগণের নামে কোরিয়া হতে CCVI (Confirmation Certificate of Visa Issuance এলে বোয়েসেল ভিসার জন্য তাঁদের পাসপোর্ট কোরিয়া এম্বাসিতে জমা প্রদান করে এবং ভিসা হয়।

৮. ভিসা প্রাপ্ত প্রার্থীদের জন্য এইচ.আর.ডি কোরিয়া হতে প্রায় প্রতি সপ্তাহে এন্ট্রি/ফ্লাইট এর তালিকা পাওয়া যায়। তৎপ্রেক্ষিতে ফ্লাইটের জন্য নির্দিষ্ট এয়ারলাইন্সে টিকেটের জন্য বুকিং দেওয়া হয় এবং উক্ত প্রার্থীদের জ্ঞাতার্থে ফ্লাইটের তারিখ, টিকেটের টাকা জমা, বোয়েসেল কর্তৃক ব্রিফিং ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার জন্য বোয়েসেল এর ওয়েবসাইট ও মোবাইলে প্রার্থীকে জানানো হয়। প্রার্থীগণ নিজেরা এয়ার লাইন্সের অফিসে গিয়ে টিকেটের টাকা ৪৮,০০০/- (পরিবর্তনশীল) জমা করে। বোয়েসেল প্রাথীদের ফ্লাইটের সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদেরকে পাসপোর্ট ও টিকেট প্রদান করে এবং প্রাথীগণ নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ে কোরিয়ায় গমন করে।

৯. বোয়েসেল কর্তৃক কোরিয়া গমনরত প্রার্থীগণকে এইচ.আর.ডি কোরিয়া ও কোরিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং কোরিয়াস্থ নিয়োগকারী কোম্পানি এর প্রতিনিধিগণ এয়ারপোর্ট থেকে রিসিভ করে ট্রেনিং ও মেডিকেলের উদ্দেশ্যে KBIZ Training Center নিয়ে যায়। ট্রেনিং শেষে তারা চাকুরিতে যোগদান করে।

১০. কোরিয়া চাকুরিতে যোগদানের পর প্রাথমিকভাবে ৪ বৎসর ১০ মাস চাকুরি করতে পারবে এবং বৈধভাবে উক্ত চাকুরি সম্পন্ন করলে পুনরায় কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ আছে রি-এন্ট্রি পদ্ধতিতে।

১১. প্রার্থীগণ EPS এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে যে কোন সময় তাঁর চাকরি সংক্রান্ত তথ্য নিজেই জানতে পারে।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব

কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি, বিশেষ করে বর্তমান যুগে যেখানে কর্মসংস্থান, শিল্প ও প্রযুক্তি নির্ভর উন্নয়ন সবচেয়ে বড় চাহিদা। নিচে এর কয়েকটি প্রধান গুরুত্ব তুলে ধরা হলোঃ

. কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি

  • কারিগরি শিক্ষা সরাসরি হাতে-কলমে কাজ শেখায়।
  • দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে সহজে চাকরি পাওয়া যায় বা উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।

. দারিদ্র্য বিমোচনে ভূমিকা

  • দক্ষ মানুষ কর্মক্ষেত্রে সহজে আয় করতে পারে।
  • পরিবার ও সমাজের আর্থিক উন্নয়ন সম্ভব হয়।

. শিল্প প্রযুক্তির বিকাশ

  • কারিগরি শিক্ষায় প্রশিক্ষিত জনশক্তি শিল্প খাতকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
  • নতুন প্রযুক্তি সহজে ব্যবহার ও উন্নয়ন সম্ভব হয়।

. স্বনির্ভরতা অর্জন

  • কারিগরি শিক্ষা মানুষকে শুধু চাকরির জন্য নয়, বরং ব্যবসা-বাণিজ্য বা ছোট উদ্যোগ গড়ার ক্ষমতা দেয়।
  • বিদেশে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে কাজ করার সুযোগ বাড়ে।

. জাতীয় উন্নয়ন

  • একটি দেশের অর্থনীতি ও অবকাঠামো উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষিত জনশক্তি অপরিহার্য।
  • দক্ষ জনশক্তি বিদেশে কাজ করে রেমিট্যান্স বাড়ায়।

👉 সংক্ষেপে, কারিগরি শিক্ষা ব্যক্তিগত, সামাজিক জাতীয় উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি

Keyword: PDO, Digital Marketing, Computer Operation, Graphic Design, 2D 3D CAD, WSMO, TDM, Pattern Making, EIM, Electrical, Consumer Electronics, PLC, Automotive Mechanics, Plumbing, Welding, RAC, Digital Marketing, Masonry, Driving, BMET- Korean Language Course Janu-April 2026 কোরিয়ান ভাষা কোর্স

page revew

ASSET Course Registration

Job Edu BD
জীবিকা ও জ্ঞান অর্জনের উদ্দেশ্য.

Job Edu BD Avatar

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *